Header Ads

Header ADS

Best Life Insurance Policy in 2023 in Bangla

 

আপনার কি জীবন বীমা কেনার দরকার আছে?

আপনার কি লাইফ ইনসিওরেন্স কেনার আদৌ কোন দরকার আছে ?যদি দরকার থেকে থাকে তাহলে কোন
লাইফ ইনসিওরেন্স টাকে না আপনার জন্য সঠিক হবে আর কত টাকার কাভারেজ নেওয়ার সঠিক হবে





আজ  ব্লগে আমি আপনার মনের লাইফ ইনসিওরেন্স রিলেটেড যত প্রশ্ন আছে সেই সমস্ত

প্রশ্নের এক এক করে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আর এই  আর্টিকেল টির শেষে আমি আপনাকে এটাও বলব।
যে আমি নিজে কোন লাইফ ইনসিওরেন্স নিয়েছি এবং কেন আমি এত হাজার হাজার পলিসির মধ্য
থেকে সেই পলিসি টাকে বেস্ট বলে বেছে নিয়েছি তো চলুন শুরু করা যাক সবার প্রথমে আসা যাক

আপনার কি লাইফ ইনসিওরেন্স কেনার আদৌ কোন দরকার আছে ?সেটা জানার জন্য আপনাকে নিজেকে
নিজেই প্রশ্নটা করতে হবে আপনার রোজগারের উপর নির্ভর করে কি কেউ বেঁচে রয়েছেন অর্থাৎ
আপনি না থাকলে তাদের খেতে পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এরকম কি কেউ আপনার উপর ডিপেন্ডেন্ট আছে।
যেমন ধরুন আপনার ছেলে মেয়ে বা বউ বা মা-বাবা যদি আপনার উত্তর হয়.
না তাহলে আপনার লাইফ ইনসিওরেন্স নেওয়ার কোন

দরকার নেই।  কিন্তু যদি আপনার উত্তর হয় হ্যাঁ তাহলে অবশ্যই আপনার লাইফ ইনসিওরেন্স কিনে

রাখা বর্তমান সময়ে ভীষণই দরকার । কারণ যেভাবে রোগ-ব্যাধিও অ্যাক্সিডেন্টের পরিমাণ দিন দিন
বেড়ে চলেছে তাতে করে যেকোনো সময় যে কারো জীবন চলে যেতে পারে তাই আপনি না থাকলেও

আপনার উপর যারা ডিপেন্ডেন্ট রয়েছে তাদের অন্তত টাকার দিক থেকে যেন কোনো সমস্যা না
BIA

হয় সেটা নিশ্চিত করা অবশ্যই আপনার একটা বড় দায়িত্ব এবার পরের প্রশ্ন আসা যাক যে কত

বছর বয়স অবধি কভেরেজ আপনার কেনা উচিত মানে 60 বছরের মধ্যে যদি আপনার কোন কারণে মৃত্যু

হয় তাহলে আপনার পরিবার টাকা পাবে নাকি 70 বছরের মধ্যে নাকি হোল লাইফ অর্থাৎ যখনই

আপনার মৃত্যু হোক না কেন আপনার পরিবার যেন তখন টাকাটা পাই সেটা কেনা উচিত সেটা জানার

জন্য আপনাকে নিজেকে নিজে সেই একই প্রশ্নটা করতে হবে একটু অন্যভাবে আপনার কত বছর বয়স

অবধি আপনার উপর কোন ডিপার্টমেন্ট থাকবেন বলে আপনি আশা.

অর্থাৎ ধরুন আপনার বয়স এখন 30 বছর আর আপনার উপর ডিপেন্ডেন্ট বলতে শুধুমাত্র আপনার ছেলে

যে সবে জন্মেছে আপনার ওয়াইফ নিজে চাকরি করেন তাই সে আপনার আর্নিং এর উপর

ডিপেন্ডেন্ট না তো যখন আপনার বয়স 60 বছর হবে তখন আপনার ছেলের বয়স 30 বছর হয়ে যাবে

আর ততদিনে সে নিজেও টাকা রোজগার করতে শুরু করে দেবে ফলে তখন সে আর আপনার রোজগারের উপর

Shanto insurance 2022

ডিপেন্ডেন্ট থাকবে না বলে আপনি আশা করতে পারেন তাই এক্ষেত্রে আপনার 60 বছর বয়সে
অধিকারে স্কিনে রাখা উচিত মানে 60 বছর বয়সের আগে যদি আপনার মৃত্যু হয়ে যায়

তাহলে ইনসিওরেন্সের টাকাটা আপনার পরিবার পেয়ে যাবে এবার প্রশ্নটা হল কত টাকার লাইফ

ইনসিওরেন্স কভার নেওয়া উচিত এক্ষেত্রে জামরুল টা না হয় আপনার বাৎসরিক আয়ের

পরিমাণ টাকার লাইফ ইনসিওরেন্স কভার আপনার নেওয়া উচিত হঠাৎ এখন যদি আপনার বাৎসরিক আয়

হয় পাঁচ লাখ টাকা তাহলে আপনার এক কোটি টাকার লাইফ ইনসিওরেন্স কভার নেওয়া উচিত এর

পরের প্রশ্নটা হল কত বছর বয়সে গিয়ে লাইফ ইনসিওরেন্স কেনা উচিত.

যত তাড়াতাড়ি আপনি কিনবেন তত বেশি আপনার

লাভ এর কারণটা হলো ধরুন আজকে আপনার বয়স 25 বছর আর আজকে আপনি লাইফ ইনসিওরেন্স কিনে
জীবন বীমার  কি কি সুযোগ সুবিধা  রয়েছে




 বীমা তথ্য  What is insurance

 What is insurance

রাখলেন তাহলে যেহেতু এখন আপনার খুবই কম তাই আপনার মৃত্যু হওয়ার রিস্কো আগামী দশ বছরের

মধ্যে বৃষ্টির ফলে ইনসিওরেন্সের প্রিমিয়াম টা মানে প্রতি মাসে বা বছরে আপনাকে যে

টাকাটা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি কেঁপে করতে হবে সেটা অনেক কম হয়ে যায় আর এই


প্রিমিয়াম টা যখন আপনি ইনসিওরেন্স বাই করছেন তখনি ফিক্সট হয়ে যায় মানে আজকে 25

বছর বয়সে যদি আপনি পার ডে মাত্র 30 টাকা করে প্রিমিয়াম দিয়ে 60 বছর বয়সী এক কোটি

টাকার কভারেজের কোন লাইফ ইনসিওরেন্স কিনে রাখেন তাহলে আগামী 35 বছর ধরে আপনাকে

প্রতিদিন 30 টাকা করে ইনসিওরেন্স কম্পানি করতে হবে এই টাকাটা আর কখনো বাড়বে নাম আজ

থেকে কুড়ি পঁচিশ বছর পর তখন 35 টাকা দিতে আপনার একটুও গায়ে লাগবে না কিন্তু যদি কেউ

40 বছর বয়সে এসে ফিল্ম কাভারেজের লাইফ ইনসিওরেন্স টা কিনতে.

তাহলে যেহেতু আগামী দশ বছরের মধ্যে তার

বীমা 2023

মৃত্যু হওয়ার রিস্ক তুলনামূলক অনেকটাই বেশি তাই তাকে প্রিমিয়াম অনেক বেশি পেয়ে করতে

হবে আর ঠিক এই কারণেই যদিও এই মুহুর্তে আমার উপর কোন ডিপার্টমেন্ট নেই তবু যেত আমি একটা

স্টেবল লার্নিং করতে শুরু করে দিয়েছি আর আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই আমার উপর

ডিপেন্ডেন্ট আসতে চলেছে তাই আমি এখনই আমার লাইফ ইনসিওরেন্স বাই করে রেখে দিয়েছি যাতে

আমাকে কম প্রিমিয়াম পেয়ে করতে হয় এবার ফাইনালে আসা যাক কোন লাইফ ইনসিওরেন্স টা

কেনা উচিত লাইফ ইনসিওরেন্স বিভিন্ন টাইপের হয় যেমন ধরুন নাম্বার ওয়ান ডাউন প্লান

এক্সাম্প্লে এতক্ষণ আমি আপনাকে বললাম মানে পর এক্সাম্পল 25 থেকে 65 বছর বয়সী এই 40

বছরের সময়কালের মধ্যে যদি আপনার মৃত্যু হয় তাহলে যত টাকার কাভারেজ আপনি নিয়ে রাখবেন

সেই টাকাটা আপনার পরিবারকে ইনসিওরেন্স কোম্পানি তরফ থেকে দেওয়া হবে কিন্তু যদি 65

বছর বয়সের পর পর এক্সাম্পল 66/70 বছর বয়সে গিয়ে আপনার.

তাহলে আপনার পরিবার এক টাকাও পাবে না নাম্বারটি হল লাইফ প্ল্যান মানে আপনার যখনি

মৃত্যু হোক সেটা 100 বছর বয়সে গিয়ে হলেও আপনার পরিবারকে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি যত

টাকার কাভারেজ আপনি নিয়ে রাখবেন সেই টাকাটা দেবে কিন্তু এক্ষেত্রে প্রিমিয়াম টা ভীষণ

ইহাই হয়ে যায় নাম্বার 3 যুলি প্লান এক্ষেত্রে আপনার টাকাটা শেয়ার মার্কেটে


ইনভেস্ট হবে এবং সাথে আপনি লাইভ কভার পাবেন নাম্বার ফুল এন্ড ওম্যান প্ল্যান এক্ষেত্রে

যদি আপনি ধরুন 65 বছর অব্দি লাইভ কভারেজ নিলেন কিন্তু 65 বছরের পরও বেঁচে রইলেন

তাহলে আপনি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি কে প্রিমিয়াম হিসেবে টোটাল যত টাকা পেয়ে
করেছেন সেই সব টাকা আপনি তখন সুদ সমেত ফেরত পেয়ে যাবেন 24 ধরনের প্লান এর মধ্যে থেকে

আমি পার্সোনালি কমপ্ল্যান টাকে প্রেফার করি এবার আপনার মনে হয় তো প্রশ্ন আসতে পারে যে

কিন্তু দাদারটা প্লান এর ক্ষেত্রে তো যদি আমি ওই বয়সের মধ্যে না মারা যায় তাহলে তো
ইনডোমেট প্লানে তো আমি মারা না গেলেও আমি যত

টাকা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি কে দেবো সেই পুরো টাকাটা সুদ সমেত ফেরত পেয়ে যাব তাহলে

কমপ্লেন নাম্বার বলছো কেন এর কারণটা হলো তাও প্লানে ভীষণ প্রিমিয়াম তে করে আপনি অনেক

বড় এমাউন্টের লাইভ কভারেজ পেয়ে যাবেন সেখানে এন্দৌমেন্ট প্লান যদি আপনি পর

এক্সাম্পল এক কোটি টাকার কভারেজের নিতে চান তাহলে সেটা প্রিমিয়াম অনেক অনেক বেশি হয়ে

যাবে সেটাও করতে পারা হয়তো আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না আর ইনসিওরেন্সের মূল উদ্দেশ্য

ইনভেস্টমেন্ট না জাস্ট চারটা কিসি অর পাড়া মজার বিষয় হলো আপনি যদি ব্যাংক বা কোন

ইনসিওরেন্স এজেন্টের কাছে লাইফ ইনসিওরেন্স কিনতে যান তাহলে তারা সবাই আপনাকে এন্ড ওমেন

Bangladesh Insurance Academy

প্লেয়ার নেওয়ার জন্যই বলবে কারন এতে আপনার সবথেকে বেশি লাভ হবে তাই জন্য একেবারেই না

এজেন্টের কমিশন সবথেকে বেশি অর্থাৎ এজেন্টের লাভ সবথেকে বেশি তাই জন্য আর দেখবেন তারা

আপনাকে বলবে 12 কি 14 বছরে আপনার টাকার ডাবল হয়ে যাবে এরকম ভাবে তারা.

অ্যানুয়াল ইন্টারেস্ট রেট আপনি কত পাচ্ছেন সেটা আপনাকে বলবে না কারণ যদি আপনি ব্যাক

ক্যাল্কুলেশন করে দেখেন তো 12 কি 14 বছরের যদি আপনার টাকা ডাবল হয় সেক্ষেত্রে আপনি

অ্যানুয়াল ইন্টারেস্ট পাচ্ছেন মাত্র 56 শতাংশ এর থেকে বেটার টাউন প্লান্নিং আপনি

অল্প প্রিমিয়ামে অনেক বেশি টাকার লাইভ কভারেজ পেয়ে যাবেন আর এন্ড ওমেন প্লেয়ার

নানা ভাই আপনি যে প্রিমিয়ামের টাকাটা সেইফ করবেন সেটা আপনি নিজের পছন্দমত f&d

মিউচুয়াল ফান্ড গোল্ড রিয়েল এস্টেট স্টপ যেটাতে খুশি ইনভেস্ট করতে পারবেন এবং এতে
আপনি 56 শতাংশ থেকে অনেক বেশি ইন্টারেস্ট পেয়ে যাবেন তাই লাইফ ইনসিওরেন্স এর জন্য
কোন প্রাণী হল সবথেকে বেস্ট এবং ফাইনাল প্রশ্ন কোন কোম্পানির কাছ থেকে লাইফ

ইনসিওরেন্স কেনা উচিত সেটা আপনাকে আমি এই চারটা থেকে এক এক করে বলে বোঝাবো এই চারটে
কেন আমাদের ইন্সু রেন্স করা উচিত ?


আইআরডিএ আইয়ের 2018 19 এর অ্যানুয়াল রিপোর্ট অনুযায়ী সমস্ত ইনসিওরেন্স কম্পানি

কম্পানি জয়েন করানো হয়েছে কোন কোম্পানির কাছ থেকে.

ইন্সুরেন্স কেনার আগে আপনাকে চারটি জিনিস

অবশ্যই দেখতে হবে সবার প্রথম ফ্যাক্টর হল সেই কোম্পানির টোটাল নাম্বার অফ পলিসি ইস

ইউর কম্পানি টোটাল কতগুলো পলিসি হিসু করেছে এটা যত বেশি হবে তত ভালো বেনিফিট আমং অর্থাৎ


টোটাল কত টাকা সেই কোম্পানি ইনসিওরেন্স প্লেন করেছে তাদেরকে দিয়েছে এটাও যত বেশি

হবে তত ভালো নেক্সট ফিলম সেটেলমেন্ট রেশিও অর্থাৎ এই কোম্পানির কাছে টোটাল যতগুলো

ক্লেইম এসেছে তার মধ্যে কত পার্সেন্ট ক্লিন সেই কোম্পানি আপলোড করেছে এবং তাদের

পরিবারকে টাকা দিয়েছে এটা মিনিমাম 95 পার্সেন্ট এর উপরে থাকলে তবেই একমাত্র ভালো

বলা চলে নেক্সট এমাউন্ট সেটেলমেন্ট রেশিও কত টাকার প্লেন এসেছে তার মধ্যে কত পার্সেন্ট

টাকা সেই কোম্পানি আপনি পড়েছেন সেটেলমেন্ট এর মধ্যে যদি 5 শতাংশের বেশি ডিফারেন্স থাকে

তাহলে সেই কোম্পানিকে আউট করাই বেটার সবদিক থেকে.

আজকের মতো এই পর্যন্ত সবাই  ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ ।

Types of insurance

বীমা উন্নয়ন  নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ



No comments

Powered by Blogger.